Goodinsee
১. স্ট্যাটিক র্যাম (Static RAM) বা SRAM:- SRAM এর পূর্ণরূপ হল Static Random Access Memory । এতে ডেটা সংরক্ষণের জন্য flip-flop প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় যা বাইনারি বিট (০ বা ১) ধারণ করে এবং ধারণকৃত ডাটা ততক্ষণ মেমোরিতে থাকে, যতক্ষণ পর্যন্ত বিদ্যুৎ সরবরাহ থাকে। SRAM অত্যন্ত দ্রুতগতিসম্পন্ন হওয়ায় এটা ডিজিটাল ক্যামেরা, প্রিন্টার, এলসিডি ডিসপ্লে, রাউটার এবং উন্নত প্রযুক্তির ডিভাইস গুলোতে Static RAM ব্যবহার করা হয়ে থাকে । আধুনিক কম্পিউটারে SRAM কে সাধারণত ক্যাশ মেমরি হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
Static RAM অন্যান্য Ram এর তুলনায় অনেক পুরোনো । এটি সর্বপ্রথম বাজারে এসেছিল ১৯৯০ সালে । আর সেই সময় থেকে এখন পর্যন্ত Static Ram এর ব্যাপক জনপ্রিয়তা রয়েছে । যার কারনে এখনও বিপুল পরিমানে এই Ram টি ব্যবহার করা হচ্ছে
অ্যাসিঙ্ক্রোনাস ডির্যাম (Asynchronous DRAM বা ADRAM):- সবার প্রথমে আমরা যে র্যাম টি ব্যবহার করতাম সেটি হচ্ছে, Asynchronous DRAM। এই র্যামটির সঙ্গে সমস্যা এটা ছিল যে, এই র্যাম টিকে সিপিইউ এর ক্লকের সঙ্গে Synchronous করা ছিল না। Asynchronous DRAM এ ঠিক কখন ডাটা আসে সিপিইউ এটা নিখুঁতভাবে বুঝতে পারে না, আর এই কারণে তার পারফরমেন্স এর উপর প্রভাব ফেলে। যে কারণে প্রসেসিং-এ আমরা একটু লেটেন্সি দেখতে পেতাম।
অ্যাসিঙ্ক্রোনাস DRAM হল এক ধরনের
RAM যার ঘড়ির গতি প্রসেসরের ঘড়ির
গতির সাথে মেলে না।
সহজ কথায়, ডেটা স্থানান্তর গতির
ক্ষেত্রে এই ধরনের র্যাম প্রসেসরের সাথে
মেলে না
Synchronous DRAM বা
সংক্ষেপে SDRAM বলা হয়। এ
র্যাম কে সিপিইউ
এর কোন ক্লক এর
সঙ্গে Synchronous করা হয়, যার
কারণে সিপিইউ বুঝতে পারে আসলে কখন
র্যাম এর ডেটা
কখন ইনপুট-আউটপুট হবে। যার কারণে
সিপিইউ আরো সঠিকভাবে কাজ
করতে পারে এবং প্রসেসিং-এ আমরা কোন
লেটেন্সি দেখতে পাই না। এর
পরবর্তীতে র্যাম টেকনোলজিতে
একটি পরিবর্তন চলে আসে, যেটিকে
বলা হয় DDR SDRAM বা Double Data
Rate-Synchronous Dynamic Random Access Memory।
এই টেকনোলজিতে আমরা একই ক্লক
স্পিডে দ্বিগুন ডাটা ট্রান্সফার করতে
পারি।
১. Static
RAM বা SRAM (স্ট্যাটিক র্যাম)
২. Dynamic
RAM বা DRAM (ডায়নামিক র্যাম)
৩. SDRAM
(Synchronous Dynamic RAM - সিনক্রোনাস
ডায়নামিক র্যাম)
৪.
SDR DRAM (Single Data Rate Synchronous Dynamic RAM) - সিঙ্গেল ডেটা
রেট সিনক্রোনাস ডায়নামিক র্যাম )
৫.
DDR, SDRAM, DDR2, DDR3, DDR4, DDR5 (Double Data Rate Synchronous Dynamic RAM - ডাবল ডেটা রেট সিনক্রোনাস
ডায়নামিক র্যাম )
৬. GDDR SDRAM, GDDR2, GDDR3, GDDR4, GDDR5 (Graphics Double Data Rate Synchronous Dynamic RAM)
৩. SDRAM (Synchronous Dynamic RAM - সিনক্রোনাস ডায়নামিক র্যাম)
Synchronous DRAM বা সংক্ষেপে SDRAM বলা হয়। এ র্যাম কে সিপিইউ এর কোন ক্লক এর সঙ্গে Synchronous করা হয়, যার কারণে সিপিইউ বুঝতে পারে আসলে কখন র্যাম এর ডেটা কখন ইনপুট-আউটপুট হবে। যার কারণে সিপিইউ আরো সঠিকভাবে কাজ করতে পারে এবং প্রসেসিং-এ আমরা কোন লেটেন্সি দেখতে পাই না। এর পরবর্তীতে র্যাম টেকনোলজিতে একটি পরিবর্তন চলে আসে, যেটিকে বলা হয় DDR SDRAM বা Double Data Rate-Synchronous Dynamic Random Access Memory। এই টেকনোলজিতে আমরা একই ক্লক স্পিডে দ্বিগুন ডাটা ট্রান্সফার করতে পারি।
৪. SDR SDRAM (Single Data Rate Synchronous Dynamic RAM) - সিঙ্গেল ডেটা রেট সিনক্রোনাস ডায়নামিক র্যাম )
Single Data Rate Synchronous Dynamic RAM (SDR SDRAM): ১৯৯৩ সালের দিকে এই SDR SDRAM গুলো মার্কেটে আসছিলো আর বর্তমানেও আছে। এই ধরনের র্যাম গুলো কম্পিউটার মেমোরি এবং ভিডিও গেমিং কনসোলের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। তবে, এই SDR SDRAM গুলো কিছু উন্নতমানের।
৫. DDR, SDRAM, DDR2, DDR3, DDR4, DDR5 (Double Data Rate Synchronous Dynamic RAM - ডাবল ডেটা রেট সিনক্রোনাস ডায়নামিক র্যাম)
সচরাচর
আমরা যেসব কম্পিউটার ব্যবহার
করি সেই কম্পিউটার গুলোর
জন্য স্টোরেজ হিসেবে Double Data Rate
Synchronous Dynamic RAM (DDR1, DDR2, DDR3, DDR4, DDR5) হলো অন্যতম
। কারন, এটি হলো অনেক
আধুনিক বা আপগ্রেড RAM যা
সর্বপ্রথম ২০০০ সালে সর্বসাধারন
এর জন্য উন্মুক্ত করে
দেওয়া হয় । আর
এই ধরনের RAM দিয়ে অনেক দ্রুততার
সাথে কাজ করা যায়
বলে এখন পর্যন্ত এই
RAM গুলো ব্যাপক পরিমানে ব্যবহার হয়ে আসছে
SDRAM এর
পরবর্তী রূপটিকে ‘DDR SDRAM’ বলা হয়। এখানে
DDR মানে Double Data
Rate এই ডাবল ডেটা রেট
র্যামগুলি একক ডেটা রেট
র্যামের চেয়ে দ্বিগুণ ডেটা স্থানান্তর করতে
পারে। কারণ এই RAM র্যামের প্রতিটি ঘড়ি চক্রে একবারের
পরিবর্তে দুইবার ডেটা আদান-প্রদান
করে। এই RAM গুলি প্রথম বাজারে
এসেছিল 2000 সালের দিকে। এবং এখনও আমরা
এই DDR SDRAM ব্যবহার করছি। কিন্তু বাস্তবে সে সময়ের প্রযুক্তি
আর এখনকার প্রযুক্তি এক নয়। বাজারে
DDR SDRAM এর প্রথম সংস্করণ ছিল DDR1 । এই DDR SDRAM এর
সংস্করণ বা ভার্সন হলো
১. ডিডিআর ১ (DDR1)
২. ডিডিআর ২ (DDR2)
৩. ডিডিআর ৩ (DDR3)
৪. ডিডিআর ৪ (DDR4)
৫. ডিডিআর ৫(DDR5)