Loading...

+01727175782 - 01711024372

Goodinsee

Goodinsee
Women

E-Commerce

Description

E-Commerce


ই-কমার্স - আমরা যখন ইন্টারনেট বা অনলাইন থেকে কোনো প্রডাক্ট কেনা বেচা করে থাকি, তখন আমরা তাকে ই-কমার্স বলে থাকি

Daraz, Amazon, Flipkart, ebay, Alibaba, goodinsee ইত্যাদি এই ধরনের অনলাইন শপিং ওয়েবসাইট গুলোকে বলে ই-কমার্স ওয়েবসাইট। কারণ এই ধরনের ওয়েবসাইট গুলো ইন্টারনেট বা অনলাইনের মাধ্যমে প্রডাক্ট কেনা বেচা করার সুযোগ দেয় । বর্তমানে E-Commerch website গুলো আমাদের সাধারণ জীবনের জন্য অনেক সহজ করে দিয়েছে। এটার মাধ্যমে আপনি ঘরে বসে অনলাইন থেকে পণ্য ক্রয় বিক্রিয় করতে পারবেন। 

E-commerce শব্দের পূর্ন অর্থ বা ফুল অর্থ হলো electronic commerce বা internet commerce. ইন্টারনেট ব্যবহার করে যে কোনো পণ্য কেনা বেচা করার প্রক্রিয়াকে বলা হয় ই-কমার্স।


ই-কমার্স কি - What is E-commerce

ই-কমার্স (E-commerce) হলো একটি আধুনিক ব্যবসা পদ্ধতি। আধুনিক ডেটা প্রসেসিং এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বিশেষত ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পণ্য বা সেবা মার্কেটিং, বিক্রয়, ডেলিভারী, ব্যবসা সংক্রান্ত লেনদেন ইত্যাদি করাই হচ্ছে ই-কমার্স। এক্ষেত্রে ইন্টারনেট এবং অন্যান্য কম্পিউটার নেটওয়ার্কসমূহকে ব্যবহার করা হয়। ইন্টারনেটের প্রসারের সাথে সাথে এখন ইলেকট্রনিক বাণিজ্যের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। উন্নত বিশ্বে আজকাল বাণিজ্যের বেশিরভাগই সম্পন্ন হচ্ছে ই-কমার্সের মাধ্যমে। ইলেকট্রনিক ফান্ড ট্রান্সফার, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজমেন্ট, ইন্টারনেট মার্কেটিং, অনলাইন ট্রানজেকশন প্রসেসিং, ইলেকট্রনিক ডেটা ইন্টারচেইঞ্জ, ইনভেন্টরি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম এবং অটোমেটেড ডেটা কালেকশন সিস্টেমের সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে ই-কমার্স। ইন্টারনেটের মাধ্যমেই আজকাল বইপত্র, গৃহে ব্যবহৃত ইলেকট্রনিক পণ্য যেমন – টিভি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন ইত্যাদি, গাড়ি, ইত্যাদিসহ আরও বহুবিধ পণ্য কেনা যাচ্ছে। ঘরে বসেই শুভেচ্ছা কার্ড, প্রিয়জনকে বিভিন্ন ধরনের উপহার পাঠানাে যাচ্ছে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে। বিভিন্ন ধরনের ই-কমার্স সাইটগুলাে এই সুবিধা দিচ্ছে। ইলেকট্রনিকভাবে পণ্যের অর্ডার দিলে ক্রেতার কাছ থেকে ক্রেডিট কার্ডে উক্ত পণ্যের টাকা কেটে রাখা হয় এবং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পণ্যটি ক্রেতার কাছে পৌছে দেওয়া হয়। কেনাবেচা ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদানের ক্ষেত্রেও ই-কমার্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। ভ্রমণ, আইনগত, গবেষণামূলক, শিক্ষামূলক বিভিন্ন সেবা পাওয়া যাচ্ছে অর্থের মাধ্যমে যা হচ্ছে ই-কমার্সকে ব্যবহার করেই।


ই-কমার্সের প্রকারভেদ
পণ্য লেনদেনের প্রকৃতি ও ধরন অনুসারে ই-কমার্সকে সাধারণত চারটি ভাগে ভাগ করা যায়। যথা-

1. ব্যবসা থেকে ভোক্তা (Business to Consumer – B2C)

2. ব্যবসা থেকে ব্যবসা (Business to Business – B2B)

3. ভােক্তা থেকে ভােক্তা (Consumer to Consumer – C2C)

4. ভােক্তা থেকে ব্যবসা (Consumer to Business – C2B)



ই-কমার্সের সুবিধা (Advantages of E-commerce)

1.দ্রুত ক্রয়/বিক্রয় পদ্ধতি, সহজে পণ্য খুঁজে পাওয়া যায়

2.কম খরচে উন্নত সেবা প্রদান করে

3.ব্যবসা পরিচালনায় খরচ কম হয়

4.ভৌগলিক সীমাবদ্ধতা অতিক্রম করে সহজেই ক্রেতার কাছে পৌছা যায়

5.বাহ্যিক সেটআপ ছাড়াই ব্যবসা করা যায়

6.সহজেই ব্যবসা শুরু করা যায় এবং ব্যবস্থাপনা করা যায়

7.পণ্যের গুণগত মান উন্নয়ন করে

8.ক্রেতা দৈহিকভাবে না গিয়ে বিভিন্ন প্রােভাইডারদের প্রােডাক্ট নির্বাচন করতে পারে


- কমার্সের অসুবিধাসমূহ (Disadvantages of E-Commerce)
-কমার্সের সুবিধার তুলনায় অসুবিধাসমূহ অত্যন্ত নগণ্য। তারপরও কতগুলাে অসুবিধার বিষয় মনে রাখা বিশেষ প্রয়ােজন। নিচে এসব অসুবিধাসমূহ বিস্তারিতভাবে আলােচনা করা হলাে।

1.দক্ষ লােকবলের অভাব

2.উন্নত প্রযুক্তি প্রয়ােগ ব্যয়বহুল

3.মাত্রাতিরিক্ত অর্ডার সরবরাহের সমস্যা

4.দূরবর্তী স্থানের অর্ডার ক্ষেত্রবিশেষে ব্যয়বহুল

5.আইন প্রণয়ন ও প্রয়ােগ সমস্যা

6.লেনদেনের নিরাপত্তা সমস্যা


ই-কমার্সের বৈশিষ্ট্য

ইকমার্স প্রযুক্তি সাতটি বৈশিষ্ট্যের উপর ভিত্তি তৈরি হয়, এগুলো হলো–

1.সর্বব্যাপিতা (Ubiquity)

2.সব জায়গায় প্রবেশযোগ্য (Global Reach)

3.আন্তর্জাতিক মান (Universal Standards)

4.প্রাচুর্যতা (Richness)

5.মিথস্ক্রিয়া (Interactivity)

6.তথ্যের ঘনত্ব (Information Density)

7.ব্যক্তিগতভাবে যত্নশীলতা (Personalization)


কয়েকটি -কমার্স ওয়েবসাইটের তালিকা

1. Daraz.com.bd

2. ebaly.com

3. Bagdoom.com

4. Pickaboo.com

5. Ajkerdeal.com

6. bikroy.com

7. goodinsee.com