Loading...

+01727175782 - 01711024372

Goodinsee

Goodinsee
Women

Programming Language

Description

Programming Language


প্রোগ্রামিং ভাষা কি

প্রোগ্রাম রচনার জন্য বিভিন্ন শব্দ,বর্ণ,অংক,সংকেত লেখা বা বিন্যাস করার জন্য যে নিয়ম বা নীতিমালা রয়েছে তাহাকে প্রোগ্রামিং ভাষা বলে যেমন:- C, C++, Assembly language, Java.


কয়েকটি জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং ভাষার নাম লিখ

বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ধরণের প্রোগ্রামিং ভাষার চালু হয়েছে এবং দিন দিন এদের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে তাদের কোনটি বর্তমানে চালু আছে, কোনটি বা বিলুপ্ত হয়েছে আবার কোনটির ব্যবহার নেই বললেই চলে বর্তমান সময়ে প্রচলিত ভাষাগুলো হলো

1. সি - C

2. সি++ - C++

3. অ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজ- Assembly language

4. ভিজুয়াল বেসিক - Visual Basic

5. জাভা - Java

6. ওরাকল - Oracle

7. এ্যলগল - Algol

8. ফরট্রান - Fortran

9. পাইথন - Python


C - সি 

১৯৭০ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বেল ল্যাবরেটরিতে ডেনিস রিচি সি-C ভাষার উদ্ভাবন করেন বর্তমানে অত্যন্ত শক্তিশালী এবং জনপ্রিয় উচ্চতর ভাষা হিসেবে সি পরিচিত ভাষাটির তৈরির প্রথম উদ্দেশ্য ছিল ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেম-এর কোড লেখায় এর ব্যবহার, কিন্তু অচিরেই এটি একটি বহুল ব্যবহৃত ভাষায় পরিণত হয় বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটারে এবং বিভিন্ন অপারেটিং সিস্টেমের নিয়ন্ত্রণ সি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় সি ভাষায় অ্যাসেম্বলি এবং উচ্চতর ভাষার প্রোগ্রামিং কৌশলের সমন্বয় সাধন করা যায় বলে এটি মধ্যস্তরের ভাষা হিসেবে পরিচিত সি ভাষায় সহজেই অত্যন্ত জটিল সমস্যা সমাধান করা যায় ইউনিক্সের মত জবরদস্ত অপারেটিং সিস্টেম, লিনাক্স কিংবা ম্যাক ওএস ইত্যাদি সি দিয়ে তৈরি করা হয়েছে সি দিয়েই আজ ছাত্র-ছাত্রীদের শেখানো হয় প্রোগ্রামিং সি দিয়ে তৈরি করা হয় অপারেটিং সিস্টেমের কার্ণেল, হার্ডওয়্যার কন্ট্রোলারসহ আরো অনেক কিছু সি এর বদলে ডেভেলপ করা হয়েছে অনেক হাইলেভেল ল্যাংগুয়েজ  কম জায়গা রিসোর্স নিয়ে কাজ করা সফটওয়্যার তৈরিতে সি এর জুড়ি নেই


C++ - সি ++

সি++ একটি বহুল ব্যবহৃত অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রাম ভাষা ১৯৮০ সালে যুক্তরাষ্ট্রের এটিএন্ডটি বেল ল্যাবরেটরিতে AT&T Bell Labs বিজারনি স্ট্রাউসট্রপ-Bjarne Stroustrup ভাষা উদ্ভাবন করেন প্রথমে এর নাম ছিল সি উইথ ক্লাস পরবর্তী সময়ে আরও কিছু নতুন বৈশিষ্ট্য যোগ করে ১৯৮৩ সালে সি++ নামকরণ করা হয় সি++ সি এর প্রায় সব বৈশিষ্ট্যসহ অতিরিক্ত আরও কিছু বৈশিষ্ট্য সুবিধা আছে এজন্য সি++ কে সি-এর বর্ধিত সংস্ককরণ বা সুপারসেট বলা যায় টেক্সট এডিটর তৈরি, কম্পাইলার ইন্টারপ্রেটার তৈরি, ডেটাবেজ হ্যান্ডলিং, কমিউনিকেশন সিস্টেম ডিজাইন, ডিস্ট্রিবিউটেড সিস্টেম ডিজাইন, রিয়েল-টাইম সিস্টেম ডিজাইন উইন্ডোভিত্তিক এ্যাপ্লিকেশনসমূহ সি++ এর অনন্য অবদান সি++ দিয়ে তৈরি করা হয়েছে এক্স উইন্ডো সিস্টেম, কিউট ইত্যাদির মত গ্রাফিকাল ডিসপ্লে ম্যানেজমেন্ট প্রোগ্রামিং অবজেক্ট অরিয়েন্টেড প্রোগ্রামিং এর দুনিয়ায় একটি কিংবদন্তী এবং জাভার সৃষ্টির প্রেরণা হলো সি++ মজিলা ফায়ারফক্স আর ক্রোমিয়াম ব্রাউজারও কিন্তু বেশিরভাগই সি++ লেখা


ভিজুয়াল বেসিক - Visual Basic 

উইন্ডোজ অ্যাপ্লিকেশনের নাম নিলেই চলে আসে ভিজুয়াল বেসিকের নাম ভিবি নামেই বহুল প্রচলিত মাইক্রোসফটের ডেভেলপ করা প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায় দ্রুত এবং সহজে প্রোগ্রাম উন্নয়নের জন্য ভিজুয়াল বেসিক অতুলনীয় হয়ে উঠে বিশেষত নতুন বা অদক্ষ প্রোগ্রামারদের কাছে ভাষা জনপ্রিয় মাইক্রোসফট বেসিক ল্যাংগুয়েজকে কিনে সেটাকে ডেভেলপ করে এবং ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট এনভায়রণমেন্ট - IDE সহ ১৯৯১ সালে ভিজুয়াল বেসিক নামে বাজারে ছাড়ে ড্র্যাগ অ্যান্ড ড্রপ, অ্যাকটিভ এক্স কন্ট্রোল, সরাসরি এক্সিকিউটেবল ডায়নামিক লাইব্রেরি লিংক -DLL তৈরির সুবিধার কারণে ভিবির কদর অনেকের কাছেই বেশি ছিল    ভিজুয়াল বেসিক খুব সহজে বিভিন্ন ডেটাবেজ বিষয়ক সফটওয়্যারের সাথে সংযোগ করা যায় তাছাড়া ভিজুয়াল বেসিক স্ক্রিপ্ট সহজে ওয়েব পেজ উন্নয়নে সুবিধা প্রদান করে ভিবিকে ডটনেটে যুক্ত করে ছাড়া হয় ভিজুয়াল বেসিক ডটনেট হিসেবে মাইক্রোসফটের ডটনেট তৈরিতে ভিবির অনেক আইডিয়া ব্যবহার করা হয়েছে ডটনেট হলো মাইক্রোসফটের ফ্রেমওয়ার্ক যাতে আছে ওয়েব ডেস্কটপ অ্যাপ্লিকেশন তৈরির নানারকম এপিআই উইন্ডোজের অনেক অ্যাপ ভিবি ডটনেটে তৈরি হচ্ছে


জাভা - Java 

জাভা অত্যন্ত শক্তিশালী, ডায়নামিক, হাইলেভেল, সম্পূর্ণ অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড, ক্রসপ্লাটফর্ম জেনেরিক প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ বহু ল্যাংগুয়েজ থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে তৈরি করা হয়েছে জাভা এটির সিনট্যাক্স মূলত সি++ এর বদলে তৈরি জাভা খুবই পোর্টেবল কাজেই এটা ক্রসপ্লাটফর্ম শত শত ডিভাইস অ্যাপ্লিকেশনে জাভা ব্যবহার করা হয়েছে গুগল অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশ ডেভেলপে জাভা ব্যবহার করা হয়েছে Java একটি শক্তিশালী আধুনিক প্রোগ্রাম ভাষা ১৯৯১ সালের শেষের দিকে জেমস গসলিং-এর নেতৃত্বে একদল বিশেষজ্ঞ কর্তৃক জাভা ভাষার উৎপত্তি প্রথমে এর নাম ছিল ওক - Oak, পরবর্তীতে ১৯৯৪ সালে এর নামকরণ করা হয় জাভা জাভা প্রোজেক্টের প্রতিষ্ঠাতা James Gosling, Mike Sheridan আর Patrick Naughton একটি কফিশপে বসে জাভার আইডিয়া পান সে থেকে জাভার আইকন হয়ে গেল কফির কাপ জাভা অনেকটা সি++ এর মতো, তবে সি++ এর তুলনায় ভাষা সহজ, নিরাপদ এবং প্লাটফর্ম অনির্ভরশীল ইন্টারনেটের জন্য ব্যবহারিক সফটওয়্যার উন্নয়নে ভাষার ব্যবহার অতুলনীয় এজন্য জাভাকে সি++ এর ইন্টারনেট সংস্ককরণও বলা যায় জাভা প্রোগ্রাম ভাষা নির্দিষ্ট কিছু হার্ডওয়্যার সফটওয়্যারের গণ্ডির মধ্যে সীমাবদ্ধ নয় বর্তমান সময়ে ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক প্রোগ্রামিং-এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাওয়ায় জাভা অত্যন্ত জনপ্রিয়তা লাভ করেছে জাভাস্ক্রিপ্ট ভিজুয়াল বেসিক স্ক্রিপ্টের ন্যায় ওয়েব পেজ উন্নয়নের সুবিধা প্রদান করে


এলগল - ALGOL

এলগল অ্যালগরিদমিক ল্যাংগুয়েজ এর সংক্ষিপ্ত রূপ ১৯৫৮ সালে সব কম্পিউটারে ব্যবহারযোগ্য সর্বজনীন ভাষা উদ্ভাবনের চেষ্টার ফলে ইউরোপে ভাষার উদ্ভব হয় এটি মূলত ফোরট্রান ল্যাংগুয়েজর বিভিন্ন সমস্যা উত্তরণের জন্য তৈরি হয় ইউরোপিয়ান এবং আমেরিকান কম্পিউটার বিজ্ঞানীদের একটি কমিটি স্বমন্বিতভাবে এটি তৈরি করে এতে তিনটি সুনির্দিষ্ট সিনট্যাক্স ছিল যথা- রেফারেন্স সিনট্যাক্স, পাবলিকেশন সিনট্যাক্স এবং ইমপ্লিমেন্টেশন সিনট্যাক্স প্রধানত বৈজ্ঞানিক প্রকৌশলগত সমস্যা সমাধানের জন্য এটি আমেরিকা এবং ইউরোপের গবেষক কম্পিউটার বিজ্ঞানীরা ব্যবহার করতো


ফোরট্রান - FORTRAN

ইংরেজি FORTRAN শব্দটির পূর্ণরূপ Formula Translation . গাণিতিক উপায়ে বৈজ্ঞানিক প্রকৌশলগত সমস্যা সমাধানের জন্য ভাষা অত্যন্ত উপযোগী ১৯৫৭ সালে আইবিএম কোম্পানি ভাষা চালু করে বর্তমানে ভাষার প্রচলন কমে এসেছে অনেক পুরনো হলেও ফোরট্রানের প্রয়েজনীয়তা শেষ হয়নি সাধারণ ব্যবহারকারীর চেয়ে সুপার কম্পিউটার হাই পারফরমেন্স কম্পিউটিং- ফোরট্রান ব্যবহার করা হয় কলেজ ইউনিভার্সিটির পুরনো শিক্ষকদের মুখেই ফোরট্রানের নাম শোনা যায়, কেননা এখন সি/সি++, জাভা, পাইথন ইত্যাদিতে প্রযুক্তি ভরপুর ফোরট্রান কিন্তু হাইলেভেল ল্যাংগুয়েজ, পুরনো বলেই অ্যাসেম্বলির মত লো লেভেল নয় ১৯৫৩ সালে জন ডব্লিউ.বেকুস - John W. Backus IBM 704 মেইনফ্রেম কম্পিউটারে ব্যবহার করার জন্য ভাষাটি তৈরি করেন


পাইথন - Python

পাইথন - Python হচ্ছে প্রোগ্রামিং ভাষাসমূহের মধ্যে অন্যতম হাইলেভেল অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড ভাষা ডায়নামিক ওয়েব এ্যাপ্লিকেশনসমূহ অনেক কিছু বানানোতে এটি ব্যবহার করা হয় ১৯৯১ সালে নেদারল্যান্ডের এক বিজ্ঞানী ভ্যান রোসাম - Van Rossum ভাষাটি রচনা করেন ভাষার নামকরণ করা হয়েছে ব্রিটিশ কমেডি শো মন্টি পাইথন এর নামে পাইথনের কোর সিনট্যাক্স সেমান্টিক্ খুবই সংক্ষিপ্ত, তবে ভাষাটির স্ট্যান্ডার্ড লাইব্রেরি অনেক সমৃদ্ধ পাইথন একটি বহু-প্যারাডাইম প্রোগ্রামিং ভাষা (   ফাংশনভিত্তিক, বস্তু-সংশ্লিষ্ট নির্দেশমূলক  )  এবং এটি একটি পুরোপুরি চলমান প্রোগ্রামিং ভাষা যাতে পার্ল, রুবি প্রভৃতি ভাষার মত স্বনিয়ন্ত্রিত মেমোরি ব্যবস্থাপনা রয়েছে পাইথন ভাষার মুক্ত কমিউনিটিভিত্তিক উন্নয়ন মডেল রয়েছে, যার দায়িত্বে আছে পাইথন সফটওয়্যার ফাউন্ডেশন নামের একটি অলাভজনক প্রতিষ্ঠান অন্য ল্যাংগুয়েজর যতরকম ফিচার বা নতুন নতুন সাপোর্ট আসে, সবই পাইথনে খুব সহজে ব্যবহার করা যায় বড় বড় গ্রাফিক্যাল প্রজেক্ট যেমন:- মুভির থ্রিডি রেন্ডারিং, ওয়েব সার্ভিং কোন কিছুতেই পাইথন পিছিয়ে নেই লিনাক্স বেজড অপারেটিং সিস্টেমে বহু প্রোগ্রাম লেখা হয় পাইথনে ড্রপবক্স, বিটরেন্ট, ব্লেন্ডার, গুইবার তৈরিতে কাজে লেগেছে পাইথন সিভিলাইজেশন ফাইড গেমটিতে পাইথনই ছিল মূল চালক উইটিউব,গুগল অ্যাপইঞ্জিন ইত্যাদি সাইটগুলো চলছে পাইথনের ওয়েবকিটের শক্তিতে তথ্য নিরাপত্তা শিল্পে পাইথনের বহুবিধ ব্যবহার লক্ষণীয় সাধারণত দ্রুত সফটওয়্যার নির্মাণের জন্য পাইথন ব্যবহৃত হয় যে সমস্ত বড় প্রতিষ্ঠান পাইথন ব্যবহার করে তাদের মধ্যে গুগল নাসা উল্লেখযোগ্য


 প্রোগ্রাম রচনার বৈশিষ্টের ভিত্তিতে প্রোগ্রাম ভাষাসমূহকে প্রধানত দু’ভাগে ভাগ করা হয় । যথা- 

1. নিম্নস্তরের ভাষা - Low Level Language

2. উচ্চস্তরের ভাষা - High Level Language

নিম্নস্তরের ভাষা - Low Level Language:-  কম্পিউটার সরাসরি যে ভাষা বুঝতে পারে এরূপ ভাষাকে নিম্নস্তরের ভাষা বলা হয় নিম্নস্তরের ভাষা আবার দুপ্রকার যথা-

1.  মেশিন ভাষা - Machine Language

2. অ্যাসেম্বলি ভাষা - Assembly Language     

  

উচ্চতর ভাষা - High Level Language:-  মেশিন অ্যাসেম্বলি ভাষায় প্রোগ্রাম রচনা করলে তা অন্য ধরনের কম্পিউটারে ব্যবহার করা যায় না তাছাড়া লো লেভেল ভাষায় প্রোগ্রাম লেখা কষ্টকর শ্রমসাধ্য কাজ কম্পিউটারের পক্ষে লো লেভেল ভাষা বোঝা সহজ হলেও মানুষের পক্ষে লো লেভেল ভাষা বোঝা সহজসাধ্য নয় সকল অসুবিধা থেকে অব্যাহতির প্রচেষ্টার ফলে উচ্চতর ভাষার উদ্ভব হয় মানুষের কাছাকাছির ভাষা হচ্ছে হাই লেবেল ভাষা হাই লেভেল ভাষা মানুষ দ্রুত লিখতে, বুঝতে, স্বরণ রাখতে পারে বহুল ব্যবহৃত  উচ্চস্তরের ভাষা হচ্ছে - C++, BASIC, PASCAL, FORTRAN ইত্যাদি


মধ্যম স্তরের ভাষা - Mid Level Language

কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার নিয়ন্ত্রণ সিস্টেম প্রোগ্রাম রচনার জন্য প্রোগ্রামিং ভাষা হচ্ছে মধ্যম স্তরের ভাষা ভাষায় উচ্চতর ভাষার সুবিধা পাওয়া যায় আবার নিম্নস্তরের ভাষায়ও প্রোগ্রাম রচনা করা যায় সি-C, FORTRAN, PASCAL ইত্যাদি  হচ্ছে স্তরের ভাষা ১৯৬০ সালের দিকে এই ভাষার উদ্ভব হয়


মধ্যম স্তরের ভাষার বৈশিষ্ট্য/সুবিধা:-

1. এই ভাষায় লিখিত প্রোগ্রাম বোঝা প্রোগ্রামারদের কাছে সহজসাধ্য

2. যে কোন ধরনের কম্পিউটার নির্বাহ করা সম্ভব 

3. একবার লিখিত প্রোগ্রাম পরবর্তীতে পরিবর্তন করা সহজ 

4. ভুল হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে            

5. ভুল সংশোধন করা সম্ভব                                                                                                                  


মধ্যম স্তরের ভাষার অসুবিধা:-

1. অনুবাদক প্রোগ্রামের প্রয়োজন হয় 

2. এই ভাষা মেশিন বুঝতে পারেনা       

3. উচ্চতর ভাষার তুলনায় এই ভাষা কঠিন