Loading...

+01727175782 - 01711024372

Goodinsee

Goodinsee
Women

Types of Computer

Description

Types of Computer


মৌলিক গঠনপ্রণালীর উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে কয়টি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে

মৌলিক গঠনপ্রণালীর উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে টি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে

1. এ্যানালগ কম্পিউটার - Analog Computer

2. ডিজিটাল কম্পিউটার - Digital Computer

3. হাইব্রীড কম্পিউটার - Hybrid Computer

1. এ্যানালগ কম্পিউটার - Analog Computer :-  এ্যানালগ কম্পিউটার পদার্থবিজ্ঞানের নীতির ভিত্তিতে তৈরি একটি পরিমাপক যন্ত্র যা এনালগ সংকেত ব্যবহার করে কাজ করে থাকে এ্যানালগ কম্পিউটারে ব্যবহৃত হয় এ্যানালগ সিস্টেম অর্থাৎ  কম পরিবর্তনশীল বা অবিচ্ছিন্ন এ্যানালগ সংকেত একটি এ্যানালগ কম্পিউটারে তাপ , চাপ , প্রবাহ , রোধ ইত্যাদি এ্যানালগ সংকেতগুলোকে ইনপুট হিসেবে ব্যবহার করা হয় এ্যানালগ কম্পিউটারে কোন বর্ণ অক্ষর বা গাণিতিক চিহ্ন ব্যবহৃত হয় না এ্যানালগ তরঙ্গের  প্রসেসিং- অ্যামপ্লিফায়ার , ফিল্টার , অসিলেটার ইত্যাদি এ্যানালগ সার্কীট দরকার হয় চার্লস ব্যাবেজের ডিফারেন্স ইঞ্জিন এ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিনসমুহ এ্যানালগ কম্পিউটারের উদাহরন

                                [ যে কম্পিউটার একটি রাশিকে অপর একটি রাশির সাপেক্ষে পরিমাপ করতে পারে তাই অ্যানালগ কম্পিউটার এটি উষ্ণতা বা অন্যান্য পরিমাপ যা নিয়মিত পরিবর্তিত হয় তা রেকর্ড করতে পারে মোটর গাড়ির বেগ নির্ণায়ক যন্ত্র অ্যানালগ কম্পিউটারের একটি উৎকৃষ্ট উহাহরন   ]

2. ডিজিটাল কম্পিউটার - Digital Computer :-  ডিজিটাল কম্পিউটার গাণিতিক নীতির ভিত্তিতে পরিচালিত একটি গণনা যন্ত্র যা খুব সূক্ষ্ম নির্ভূল ফলাফল প্রদান করে থাকে   যে কম্পিউটার সংখ্যা ব্যবহারের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করে তাই ডিজিটাল কম্পিউটার এটি যে কোন গণিতের যোগ, বিয়োগ, গুন, ভাগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারে এবং অন্যান্য অপারেশনের কাজ সম্পাদন করে

3. হাইব্রীড কম্পিউটার - Hybrid Computer :-  এনালগ ডিজিটাল কম্পিউটারের সমন্বয় ঘটিয়ে যে কম্পিউটার তৈরি করা হয় তাকে হাইব্রীড কম্পিউটার বলে এটি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় ব্যবহৃত হয়


কম্পিউটারের আকার , কার্যক্ষমতা ,ব্যবহারের ক্ষেত্রে কম্পিউটারকে প্রধানত  কয়টি  শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে

কম্পিউটারের আকার , কার্যক্ষমতা ,ব্যবহারের ক্ষেত্রে কম্পিউটারকে প্রধানত চারটি  শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে

1. সুপার কম্পিউটার - Super Computer

 2. মেইনফ্রেম কম্পিউটার- Main Frame Computer

3. মিনি কম্পিউটার- Mini Computer

4. মাইক্রো কম্পিউটার- Micro Computer

1. সুপার কম্পিউটার - Super Computer:- সুপার কম্পিউটার হলো সবচেয়ে শক্তিশালী দ্রুত গতিসম্পন্ন এবং ব্যয় বহুল কম্পিউটার কম্পিউটারের গতি প্রায় প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন ক্যারেক্টর পৃথিবীর আবহাওয়া বা কোন দেশের আদমশুমারির মতো বিশাল তথ্য ব্যবস্থাপনা করার মতো স্মৃতিভান্ডার বিশিষ্ট কম্পিউটার হচ্ছে সুপার কম্পিউটার Supers XII, CRAY 1 ইত্যাদি সুপার কম্পিউটারের উদাহরন

 2. মেইনফ্রেম কম্পিউটার- Main Frame Computer :- মেইনফ্রেম কম্পিউটার হচ্ছে এমন একটি বড় কম্পিউটার যার সাথে অনেকগুলো ছোট কম্পিউটার যুক্ত করে একসাথে অনেক মানুষ কাজ করতে পারে  জটিল বৈজ্ঞানিক গবেষণা, উচ্চস্তরের প্রযুক্তিগত বিশ্লেষণ, বৃহৎ প্রতিষ্ঠানের শৈল্পিক ব্যবহারে এটা কাজে লাগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগে, বাংলাদেশে পরমাণু শক্তি কমিশনে ধরনের কম্পিউটার ব্যবহৃত হয়ে থাকে CYBER-170,IBM-4300 ধরনের কম্পিউটার

3. মিনি কম্পিউটার- Mini Computer :- মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে ছোট আকারের এক ধরনের কম্পিউটার হলো মিনি কম্পিউটার যেটি টারমিনালের মাধ্যমে এক সঙ্গে অনেক ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে মিনি কম্পিউটারকে মেইনফ্রেম কম্পিউটারও বলা হয় এটা শিল্প-বাণিজ্য গবেষণাগারে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। NCRS/9290,PDP-11, IBM S/36 ইত্যাদি শ্রেণীর কম্পিউটার

4. মাইক্রো কম্পিউটার- Micro Computer :- মাইক্রো কম্পিউটার হচ্ছে মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে তৈরি সর্বাপেক্ষা বহুল ব্যবহৃত কম্পিউটার এটিকে  পার্সোনাল  কম্পিউটার বা পিসি বলা হয়একটি মাইক্রোপ্রসেসর CPU এবং RAM, ROM সহযোগে মাইক্রো কম্পিউটার গঠিত হয় দৈনন্দিন জীবনের সর্বক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার দেখা যায় ম্যকিনটোস আইবিএম পিসি ধরনের কম্পিউটারের উদাহরন


আকৃতির দিক থেকে মাইক্রো কম্পিউটারকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়

আকৃতির দিক থেকে মাইক্রো কম্পিউটার তিন ভাগে ভাগ করা যায়

1. ডেস্কটপ কম্পিউটার - Desktop Computer

2. ল্যাপটপ কম্পিউটার - Laptop Computer

3. পামটপ কম্পিউটার - Palmtop Computer

1. ডেস্কটপ কম্পিউটার - Desktop Computer :- যে সব  মাইক্রোকম্পিউটার  ডেস্কের উপর রেখে কাজ করা যায় তাদেরকে ডেস্কটপ কম্পিউটার বলে অফিস, বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, বাসা-বাড়িতে সাধারনত ডেস্কটপ কম্পিউটারই বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে

2. ল্যাপটপ কম্পিউটার - Laptop Computer :- ল্যাপটপ কম্পিউটার হলো সহজে বহনযোগ্য এক ধরনের কম্পিউটার যার বাহ্যিক গঠন ব্রিফকেসের ন্যায়  ল্যাপ Lap অর্থাৎ কোলে রেখে এটি ব্যবহার করা যায় বলে একে ল্যাপটপ কম্পিউটার বলে

3. পামটপ কম্পিউটার - Palmtop Computer :- হাতের তালুতে রেখে কাজ করা যায় বলে এই মাইক্রো কম্পিউটারকে পামটপ কম্পিউটার বলা হয় এটি সহজে বহনযোগ্য অপারেটিং সিস্টেমসহ সকল প্রোগ্রাম পামটপের রম (  Rom  )-এর মধ্যে সংরক্ষিত থাকে ফলে কোন ডিস্কড্রাইভ ব্যবহৃত হয় না মনিটর হিসেবে পামটপ কম্পিউটারে LCD স্ক্রীন থাকে


আধুনিক ল্যাপটপের জনক কে

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় কম্পিউটার হচ্ছে ল্যাপটপ Laptop কম্পিউটার একে নোটবুক বা পাওয়ার বুকও বলা হয় ল্যাপটপের প্রথম ডিজাইন করা হয় ১৯৭৯ সালে, ডিজাইন করেন ইংল্যান্ডের বিল মেগারিজ বিল মেগারিজ এর নকশার উপর ভিত্তি করে প্রথম ল্যাপটপ তৈরি করা হয় ১৯৮০ সালে বিশ্বের এই প্রথম ল্যাপটপের নাম ছিল অসবর্ণ- আর বানিজ্যিকভাবে এর প্রচলন শুরু হয় ১৯৮২ সাল থেকে প্রথম অবস্থায় ল্যাপটপের দাম ছিল ৮০০০ ডলারের মতো সময় ল্যাপটপ ব্যবহার করা হতো নভোচালীদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য


নোটবুক কম্পিউটার কী

ল্যাপটপের  চাইতে আকারে  ছোট কম্পিউটারগুলোকে  নোটবুক কম্পিউটার বলে


ডিজিটাল কম্পিউটার কী এর কার্যপদ্ধতি আলোচনা কর

প্রচলিত অর্থে কম্পিউটার বলতে ডিজিটাল কম্পিউটারকেই বুঝানো হয়ে থাকে। ডিজিট শব্দ হতে ডিজিটাল শব্দের উৎপত্তি হয়েছে। ডিজিট হচ্ছে সংখ্যাবাচক সংখ্যা। ডিজিট তথা গাণিতিক নীতির ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত কম্পিউটারকেই ডিজিটাল কম্পিউটার বলা হয়। ডিজিটাল কম্পিউটারের বর্ণনা, বর্ণ, সংখ্যা, সংকেত, প্রতীক ইত্যাদি ইনপুট হিসেবে ডিজিটে ব্যবহৃত হয়। এটি খুব সূক্ষ্ণভাবে নির্ভুল ফলাফল প্রদান করে থাকে। সুপার কম্পিউটার, ল্যাপটপ কম্পিউটার, ডেস্ককম্পিউটার, মিনি কম্পিউটার ইত্যাদি এর উল্যেখযোগ্য উদাহরণ

কার্যপদ্ধতি:- আমাদের দেশে প্রচলিত কম্পিউটারগুলোর অধিকাংশই ডিজিটাল কম্পিউটার। যাদের সাহায্যে নিম্নোক্ত কার্যাদি সম্পন্ন হয়

. ডিজিটাল কম্পিউটার সংখ্যা প্রক্রিয়া করণের মাধ্যমে কাজ করে

. এটি এবং দুটি সংখ্যা দিয়ে সব ধরনের প্রক্রিয়াকরণ সম্পন্ন করে থাকে

. এটি খুব সূক্ষ্ণ এবং নির্ভুলভাবে ফলাফল প্রদান করে থাকে

. এটি বর্ণসংখ্যা ক্যারেটের বা সংকেতের মাধ্যমে ইনপুট গ্রহণ করে


ডিজিটাল কম্পিউটারের শ্রেণীবিভাগ আলোচনা কর

আকার, আকৃতি কার্য দক্ষতা ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে ডিজিটাল কম্পিউটারকে চারটি শ্রেণীতে ভাগ করা যায় আবার আয়তন এবং ক্ষমতার উপর ভিত্তি করে ডিজিটাল কম্পিউটারকে চারটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়ে থাকে। যেমন

. সুপার কম্পিউটার

. মেইনফ্রেম কম্পিউটার

. মিনি কম্পিউটার

. মাইক্রো কম্পিউটার


. সুপার কম্পিউটার : বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে গতি সম্পন্ন দ্রুত কার্য ক্ষমতা যুক্ত ব্যয়বহুল কম্পিউটার হলো সুপার কম্পিউটার। আকৃতির দিক থেকে এটি সর্ববৃহৎ। এর তথ্য সংগ্রহ কার্য ক্ষমতা এবং প্রক্রিয়াকরণ অবিশ্বাস্য রকমের সূক্ষ্ণ এবং দ্রুতগতি সম্পন্ন। বর্তমানে সূক্ষ্ণ বৈজ্ঞানিক গবেষণা, নভোযান, জঙ্গীবিমান, ক্ষেপনাস্ত্র নিয়ন্ত্রণে এর ব্যবহার করা হয়

. মেইনফ্রেম কম্পিউটার : একটি বড় কম্পিউটারের সাথে অনেকগুলো ছোট কম্পিউটারযুক্ত করে অনেকগুলো মানুষের কাজ করার সুবিধার্থে যে কম্পিউটারের প্রচলন করা হয়েছে তাকেই মেইনফ্রেম কম্পিউটার বলা হয়। এতে সহস্রাধিক ডাম্বটার্মিনাল ব্যবহার করা হয়। এতে একাধিক প্রক্রিয়া করণের অংশ থাকে। 

. মিনি কম্পিউটার : সাধারণত মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে ছোট কম্পিউটারকেই মিনি ফ্রেম কম্পিউটার বলা হয়। একে আবার মিনি কম্পিউটার বলা হয়। একেও আবার টার্মিনালের মাধ্যমে এক সঙ্গে অনেক ব্যবহারকারী ব্যবহার করতে পারে

. মাইক্রো কম্পিউটার :  প্রসেসর দিয়ে তৈরি সর্বাপেক্ষা ক্ষুদ্র এবং বহুল ব্যবহৃত কম্পিউটারকেই মাইক্রো কম্পিউটার নামে সর্বাধিক পরিচিত। ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক, দাপ্তরিক এবং সরকারি বেসরকারি কাজে এটি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন-ল্যাপটপ, ডেস্কটপ ধরণের কম্পিউটার


হাইব্রিড কম্পিউটার  কী এর কার্যপদ্ধতি আলোচনা কর

মানুষের ব্যবহারিক তাগিদে এনালগ এবং ডিজিটাল দুই শ্রেণীর কম্পিউটার প্রযুক্তির সমন্বয়ে মিশ্র প্রযুক্তির যে কম্পিউটার উদ্ভাবন করা হয়েছে তাকেই হাইব্রিড কম্পিউটার বলা হয়। সাধারণত যেসমস্ত বৈজ্ঞানিক গবেষণা কার্যক্রমে যে ক্ষেত্রে এনালগ এবং ডিজিটাল উভয় ধরণের প্রযুক্তির মিশ্র উপস্থিতির দরকার হয় সেসব ক্ষেত্রে হাইব্রিড কম্পিউটারের ব্যবহার করা হয়

 কার্যপদ্ধতি :

. এনালগ পদ্ধতিতে কম্পিউটার উপাত্ত সংগৃহীত হয় এবং সংগৃহীত উপাত্তকে সংখ্যার রূপান্তকরণে ডিজিটাল অংশের ব্যবহার করা হয়ে থাকে

. এর ডিজিটাল অংশ উপাত্তের প্রক্রিয়াকৃত ফলাফল প্রদর্শন করে থাকে 

. এটি অপেক্ষাকৃত বৃহৎ এবং খরচ বহুল বিধায় মানুষের দৈনন্দিন সাধারণ প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয় না

বর্তমান বিশ্বের কম্পিউটার জগতের অনেকটাই দখল করে রেখেছে ডিজিটাল কম্পিউটার। এর ব্যবহার দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েই চলছে। মানুষ তার প্রয়োজনে আরো বিভিন্ন ধরণের ডিজিটাল কম্পিউটার উদ্ভাবনের ক্রমাগত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে


এনালগ কম্পিউটার কী? এনালগ কম্পিউটার দিয়ে কী কী কার্যক্রম সম্পাদিত করা হয় 

এনালগ শব্দের অর্থ সাদৃশ্যকরণ। সাধারণ থার্মোমিটারের কাজের সাথে সাদৃশ্য করে বায়ুর চাপ, তাপ, উষ্ণুতা, আদ্রতা, বায়ুপ্রবাহ ইত্যাদি পরিমাপ করার জন্য যে কম্পিউটার উদ্ভাবন করা হয়েছে তাকেই এনালগ কম্পিউটার বলা হয়। এটি ক্রমাগত পরিবর্তনশীল পরিমাপ পদ্ধতিতে কাজ করে থাকে। এনালগ কম্পিউটারে বৈদ্যুতিক সংকেতের মাধমে প্রয়োজনীয় পরিমাপগত ফলাফল ডিস্কে প্রদর্শন করে থাকে্ এটি মূলত পদার্থবিদ্যার নীতির উপর প্রতিষ্ঠিত। এটি থার্মোমিটারের কাজের সাথে সাদৃশ্য পূর্ণ বিধায় একে এনালগ কম্পিউটার নামে অভিহিত করা হয়েছে

কার্যক্রম:-

. বৈদ্যুতিক তারের ভোল্টেজের উঠানামা পরিমাপ করণ

. কোন পাইপ বা ঘরের বা শিল্প কারখানার ভেতরের বায়ু বা তরল পদার্থের চাপের পরিমাপ করণ 

. বাতাসের প্রবাহ চাপ পরিবর্তিত হওয়া নির্ধারণ 

. গিয়ারের ঘূর্ণয়ন এবং শকেটের অবস্থান পরিবর্তন জানা 

. শিল্প কারখানা বা অফিসের অভ্যন্তরীণ বায়ুর চাপ, তাপ, প্রবাহ সম্পর্কে তথ্যাদি জানার ক্ষেত্রে কম্পিউটারের ব্যবহার করা হয়


এনালগ ও ডিজিটাল কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য কী

এনালগ ডিজিটাল কম্পিউটারের মধ্যে পার্থক্য নিম্নে আলোচনা করা হলো

এনালগ কম্পিউটার

ডিজিটাল কম্পিউটার

1. এনালগ কম্পিউটার পরিবর্তনশীল বৈদ্যুতিক তরঙ্গ দ্বারা পরিচালিত

1. ডিজিটাল কম্পিউটার তথ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং ফলাফল নির্ধারণে বাইনারি পদ্ধতি o এবং 1 ব্যবহৃত হয়

2. এনালগ কম্পিউটারে সরবরাহ ডেটাগুলোকে বৈদ্যুতিক ভোল্টে রূপান্তর করা হয়

2. ডিজিটাল কম্পিউটারে সংখ্যা, বর্ণ বা চিহ্নকে সরাসরি বৈদ্যুতিক ছন্দে রূপান্তর করা হয়

3. প্রক্রিয়াজাত ফলাফলকে সাধারণত প্রদর্শনের কাঁটার মাধ্যমে বা প্লটারের সাহায্যে ছবি এঁকে প্রকাশ করে

3. ডিজিটাল কম্পিউটারে ফলাফলকে লিখিত আকারে মনিটরে প্রদর্শন করা যায়

4. এই কম্পিউটার ডিজিটাল কম্পিউটারের চেয়ে কম নির্ভরশীল কম গতিসম্পন্ন

4. ডিজিটাল কম্পিউটার সূক্ষ্ম, নির্ভুল এবং দ্রুতগতিসম্পন্ন

5. ধরনের কম্পিউটার রাসায়নিক , পেট্রোলিয়াম এবং খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ শিল্পে ব্যবহার হরা হয়

5. যোগাযোগ, ব্যবসায়-বাণিজ্য, শিক্ষাক্ষেত্রে , চিকিৎসা , বিনোদন ইত্যাদি ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়

6. এটি মূলত পদার্থবিজ্ঞানের নীতির ভিত্তিতে গঠিত একটি পরিমাপক যন্ত্র

6. এটি মূলত গনিতের ভিত্তিতে পরিচালিত একটি গণনা যন্ত্র