Goodinsee
কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমকে গঠন এবং কার্যের উপর ভিত্তি করে নিম্নোক্ত বিভিন্ন শ্রেণীতে ভাগ করা হয়ে থাকে। যেমন:-
১. ব্যাচ প্রসেসিং সিস্টেম
২. মাল্টি প্রোগ্রামিং অপারেটিং সিস্টেম
৩. মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেম
৪. টাইম শেয়ারিং অপারেটিং সিস্টেম
৫. রিয়েল টাইম অপারেটিং সিস্টেম
৬. ডিস্টিবিউটেড অপারেটিং সিস্টেম
৭. ওভারল্যাপ প্রসেসিং সিস্টেম
১. ব্যাচ প্রসেসিং সিস্টেম
২.মাল্টি প্রসেসিং অপারেটিং সিস্টেম
কম্পিউটারে যে অপারেটিং সিস্টেমে এক সাথে একাধিক প্রোগ্রাম একত্রে পরিচালনা করা যায় তাকে মাল্টি প্রসেসিং অপারেটিং সিস্টেম বলা হয়।একে আবার মাল্টিটাস্কিং অপারেটিং সিস্টেম নামেও অভিহিত করা যায়।মাল্টি প্রসেসিং অপারেটিং সিস্টেমে RAM এর মাধ্যমে কার্য নির্বাহী প্রোগ্রামের সক্রিয়তা ঠিককরণ হয়ে থাকে।এ ধরনের অপারেটিং সিস্টেমে কোন প্রোগ্রামের কাজ বন্ধ করতে হলে CPU কে ইন্টারপ্রেট প্রোগ্রামিং এর জন্য অনুরোধ পাঠায় যা পরবর্তীতে CPU কার্যকরী করে থাকে
৩. মাল্টি প্রসেসিং অপারেটিং সিস্টেম
কম্পিউটারে মাল্টি প্রসেসিং সিস্টেমে দুই বা দুয়ের অধিক প্রসেসর সমন্বিত পদ্ধতিতে কাজ করে থাকে, এতে বিভিন্ন প্রোগ্রামের নির্দেশ বা স্বতন্ত্র প্রোগ্রামে একই সঙ্গে একাধিক প্রসেসর কার্যকরী হয়ে থাকে।আবার বিভিন্ন প্রসেসর একই সাঙ্গে একই প্রোগ্রামের বিভিন্ন নির্দেশ কার্যকর করতে পারে, এক্ষেত্রে অপারেটিং সিস্টেমে সুপারভাইজার প্রো্রগ্রাম বিভিন্ন প্রোগ্রামের জন্য স্মৃতির পরিমাণ বরাদ্দ করে থাকে। এক্ষেত্রে সম্মুখ প্রসেসর এবং প্রধান প্রসেসর বিশেষভাবে কার্যকরী হয়ে থাকে
৪. টাইম শেয়ারিং অপারেটিং সিস্টেম
সাধারণত CPU দিয়ে একই সময়ে কয়েকটি প্রো্রগ্রামের কাজ এক সাথে সমাপ্ত করার প্রক্রিয়াই হলো টাইমশেয়ারিং অপারেটিং সিস্টেম।এতে প্রত্যেক ব্যবহারকারীর কাজ কেন্দ্রীয় কিংবা নির্ধারিত প্রসেসর দ্বারা সম্পন্ন হয়ে থাকে, এতে সময় বরাদ্দ থাকে একং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে অন্য প্রোগ্রামের সাহায্য করা হয়ে থাকে। CPU প্রত্যেকটি প্রোগ্রামের জন্য পর পর একটি করে টাইম সাইড ব্যবহার করে থাকে
৫. রিয়েল টাইম অপারেটিং সিস্টেম
কম্পিউটারে প্রকৃত সময় বা রিয়েল টাইম অপারেটিং হচ্ছে চলমান ঘটনা বা পরিস্থিতির ফল, এতে চলমানঘটনা বা পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে সঙ্গে সঙ্গে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়ে থাকে। রিয়েল টাইম পদ্ধতিতে তাৎক্ষণিক প্রদর্শন প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে থাকে।রিয়েল টাইম অপারেটিং সিস্টেমে প্রত্যেকটি টার্মিনাল হতে প্রাপ্ত ইনপুটের কল সঙ্গে সঙ্গে পেতে হয়।এতে একই সঙ্গে একাধিক টার্মিনালে কাজ চলতে পারে। প্রতি মিনিটে ফাইল সর্বশেষ সম্বলিত করার প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকতে পারে।
৬. ডিস্ট্রিবিউটেড অপারেটিং সিস্টেম
কম্পিউটারে ডিস্ট্রিবিউটেড অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে একত্রে সংযুক্ত কতগুলো প্রসেসর যা মেমোরি অথবা বক কোনটিই শেয়ার করে না।প্রতিটি প্রসেসরের নিজস্ব লোকাল মেমোরি থাকে যা হাইস্পীড ডাটা অথবা লাইনের মাধ্যমে নিজেদের মধ্যে নিজস্ব যোগাযোগ রক্ষা করে থাকে।ডিস্ট্রিবিউটেড অপারেটিং সিস্টেম প্রধানত তিন প্রকারের। যেমন
ক. লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক
খ. মেট্রোপলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক
গ. ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক
৭. ওভারল্যাপ প্রসেসিং সিস্টেম
কম্পিউটারে যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অনেকগুলো প্রোগ্রাম একত্রে নির্বাহ করা হয় তাকেই ওভারল্যাপড প্রসেসিং সিস্টেম বলা হয়, ওভারল্যাপড প্রসেসিং অপারেটিং সিস্টেমে এক সঙ্গে একাধিক কার্য একত্রে সম্পন্ন করা যায়, এক্ষেত্রে ইনপুট, আউটপুটে তথ্যাদির আদান প্রদানে CPU অলস সময় ক্ষেপন করে না। ব্যবহারকারী ওভারল্যাপড প্রসেসিং সিস্টেমের মাধ্যমে স্বল্প সময়ে অনেক বেশি কাজ করতে পারে।কাজেই ব্যাপক ভিত্তিক কার্য হাসিলের জন্য এ ধরনের অপারেটিং আবশ্যক
কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম কতগুলো প্রোগ্রামের সমষ্টি। অপারেটিং সিস্টেমের গঠনকে প্রধানত দুই ভাগে ভাগ করা যায়
ক. নিয়ন্ত্রণ প্রোগ্রাম (Control Program)
খ. সার্ভিস প্রোগ্রাম (Service
Program)
ক. নিয়ন্ত্রণ প্রোগ্রামঃ কম্পিউটার চালু করার সাথে সাথে অপারেটিং সিস্টেম তার কাজ করার জন্য সক্রিয় হয়, তখন নিয়ন্ত্রণ প্রোগ্রামের উলেখযোগ্য কয়েকটি দায়িত্ব হচ্ছে ইনপুট আউটপুট এর কাজ নিয়ন্ত্রণ করা, সহায়ক স্মৃতি এবং প্রধান স্মৃতির মধ্যে উপাত্ত চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা, বড় প্রোগ্রামগুলোকে ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত করে পরিচালনা করা, প্রোগ্রাম পরিচালনার কার্যক্রম রক্ষা করা এবং একাধিক প্রোগ্রাম একই সঙ্গে ব্যবহার করার ব্যবস্থা করা, কী বোর্ড, মনিটর, প্রিন্টার, ইত্যাদির ব্যবহার করে খুব সহজেই কার্য হাসিল করা। কম্পিউটারের নিয়ন্ত্রণ প্রোগ্রামকে আবার তিন ভাগে ভাগ করা হয়ে থাকে। যেমন-
১. সুপারভাইজার প্রোগ্রাম
২. জব কন্ট্রোল প্রোগ্রাম
৩. ইনপুট ও আউটপুট প্রোগ্রাম
১. সুপারভাইজার প্রোগ্রামঃ অপারেটিং সিস্টেমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সাথে সাথে সুপারভাইজার প্রোগ্রাম কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিটের প্রধান স্মৃতিতে অবস্থান করে। আর অন্যান্য প্রোগ্রামগুলো সহায়ক স্মৃতিতে থাকে। প্রয়োজন অনুসারে সুপারভাইজর প্রোগ্রাম তাদেরকে প্রধান স্মৃতিতে নিয়ে আসে এবং ঐ প্রোগ্রাম দ্বারা সংশিষ্ট কাজ সম্পন্ন করে আবার সহায়ক স্মৃতিতে ফিরিয়ে নিয়ে যায়। এভাবেই সুপারভাইজর প্রোগ্রাম কাজ করে থাকে।
২. জব কন্ট্রোল প্রোগ্রামঃ কম্পিউটারের সাহায্যে কাজ করার সময় একটি কাজের পর অন্য কাজ করতে মাঝখানে অলস সময় থাকে। এ অলস সময়ের অপচয় পরিহার করার জন্য আধুনিক পদ্ধতিতে অনেকগুলো কাজ সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়। অপারেটিং সিস্টেমের নিয়ন্ত্রণ প্রোগ্রামের অন্তর্গত জব কন্ট্রোল প্রোগ্রাম এ সারিবদ্ধভাবে অপেক্ষামান কাজগুলো পর্যায়ক্রমে সম্পন্ন করার দায়িত্ব পালন করে থাকে।
৩. ইনপুট ও আউটপুট প্রোগ্রামঃ কম্পিউটারে ইনপুট এবং আউটপুট প্রোগ্রাম হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেমের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। ইনপুট এবং আউটপুট প্রোগ্রাম কম্পিউটারের কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণের ইউনিটের কাজের সাথে সমন্বয় সাধন করে থাকে। কাজের সময় ইনপুট এবং আউটপুট যন্ত্রের সঙ্গে কোন প্রকার পদ্ধতিগত অসঙ্গতি দেখা দিলে তা কম্পিউটারের পর্দায় ভেসে উঠে। তখন ইনপুট এবং আউটপুট কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ ইউনিটে উপাত্ত এবং তথ্যাদি আদন প্রদানের কাজ নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনা করে থাকে।
খ. সার্ভিস প্রোগ্রামঃ কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমের সার্ভিস প্রোগ্রাম বলতে তার প্রক্রিয়াকরণ এবং ইউটিলিটি প্রোগ্রামের সমন্বিত অবস্থাকেই বোঝানো হয়ে থাকে। সার্ভিস প্রোগ্রামের মাধ্যমেই কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেমের নিয়ন্ত্রণ প্রোগ্রামের কার্যাদির সফলতা এসে থাকে। সার্ভিস প্রোগ্রামকে তিন ভাগে বিভক্ত করা যায়। যেমন-
১. প্রক্রিয়াকরণ প্রোগ্রাম
২. ইউটিলিটি প্রোগ্রাম
৩. সিস্টেম সাপোর্ট প্রোগ্রাম
১. প্রক্রিয়াকরণ প্রোগ্রামঃ কম্পিউটারের সার্ভিস প্রোগ্রামের প্রক্রিয়াকরণ প্রোগ্রামের মূল কাজই হচ্ছে বিভিন্ন উচ্চতর ভাষায় লিখিত প্রোগ্রাম যান্ত্রিক ভাষায় রূপান্তরিত করা। অপারেটিং সিস্টেমের সার্ভিস প্রোগ্রামের অন্তর্গত প্রক্রিয়াকরণ প্রোগ্রামই অনুবাদক প্রোগ্রাম হিসেবে ব্যবহত হয়। অনুবাদক প্রোগ্রামের প্রধান স্মৃতিতে অবস্থান করে উচ্চস্তরের ভাষায় লেখা প্রোগ্রামকে যান্ত্রিক ভাষায় রূপান্তরিত করে প্রক্রিয়াকরণের কাজ তরান্বিত করে থাকে।
২. ইউটিলিটি প্রোগ্রামঃ সার্ভিস প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে ইউটিলিটি প্রোগ্রাম প্রক্রিয়াকরণের জন্য উপাত্ত এবং রেকর্ডগুলোকে পর্যায়ক্রমিকভাবে বিন্যস্ত করে দেয়। বিন্যস্ত করা একাধিক ফাইল একীভূত করে সর্বশেষ তথ্য সম্বলিত একটি ফাইল তৈরি করে থাকে। সব শেষে ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইজ হতে উপাত্তগুলোকে স্থানান্তরন করে থাকে।
৩. সিস্টেম সাপোর্ট প্রোগ্রামঃ কখনও কখনও কন্ট্রোল প্রোগ্রামগুলো অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে গণ্য করা হলেও এর অন্যান্য অংশসমূহ সিস্টেমস সফটওয়্যার বা সাপোর্ট প্রোগ্রাম হিসাবে ধরা হয় ।
কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম প্রোগ্রাম পরিচালনায় উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে থাকে। সফ্টওয়্যার বা প্রোগ্রাম পরিচালনার জন্য অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারী এবং প্রোগ্রামকে বিশেষ কিছু সবিধা প্রাদন করে থাকে। এ সুবিধাগুলো প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো কম্পিউটার ব্যবহার সহজতর করা। কম্পিউটারের অপারেটিং সিস্টেম প্রোগ্রাম পরিচালনায় উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করে থাকে। সফ্টওয়্যার বা প্রোগ্রাম পরিচালনার জন্য অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারী এবং প্রোগ্রামকে বিশেষ কিছু সবিধা প্রাদন করে থাকে। এ সুবিধাগুলো প্রদানের মূল উদ্দেশ্য হলো কম্পিউটার ব্যবহার সহজতর করা। কম্পিউটারের প্রাণ সফ্টওয়্যার এর আলোকে অপারেটিং সিস্টেমের ভূমিকা নিম্নে আলোচনা করা হলো-
১. প্রোগ্রাম পরিচালনাঃ কম্পিউটারে প্রোগ্রাম পরিচালনা করা অপারেটিং সিস্টেমের প্রদান কাজ। কোন প্রোগ্রাম পরিচালনার জন্য যে সকল রুটিন বা ফাংশন প্রোগ্রামের প্রয়োজন হয় অপারেটিং সিস্টেম তা সরবরাহ করে থাকে। এছাড়া ব্যবহারকারীর ব্যবহারের জন্য অপারেটিং সিস্টেম প্রোগ্রাম মেমোরিতে প্রয়োজন অনুসারে সংরক্ষণ করে থাকে।
২. ইনপুট/আউটপুট অপারেশনঃ একটি নির্বাহী প্রোগ্রাম যে কোন আউটপুট অপারেশন যেমন কোন নির্দিষ্ট ফাইল হতে পারে তেমনিভাবে এটি নির্দিষ্ট ইনপুট আউটপুট ডিভাইস হতে পারে। এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট ফাংশন প্রোগ্রামের প্রয়োজন হয়।
৩. ফাইল সিস্টেম নিয়ন্ত্রণঃ অপারেটিং সিস্টেমের আর একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ হলো ফাইল সিস্টেম নিয়ন্ত্রণ করা। সাধারণত প্রোগ্রাম পরিচালনার জন্য বিভিন্ন রকম ফাইলের তথ্য নির্দিষ্টকরণ প্রয়োজন হতে পারে। এর পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ফাইল তৈরি বা মুছে ফেলার প্রয়োজন দেখা দিতে পারে। অপারেটিং সিস্টেম স্টোরেজ ডিভাইসে এ কার্য সম্পন্ন হয়।
৪. ত্রুটি নির্ণয়ঃ অপারেটিং সিস্টেম সব সময় সম্ভাব্য ত্রুটি নির্ণয়ের জন্য সজাগ থাকে। ত্রুটি বিভিন্ন ডিভাইস এ দেখা দিতে পারে । যেমন মেমোরি, ইনপুট, আউটপুট ডিভাইস ইত্যাদিতে ত্রুটি দেখা দিতে পারে। কম্পিউটারে প্রতিটি ত্রুটির জন্য অপারেটিং সিস্টেম সঠিক পদক্ষেপ নেয় এবং ত্রুটি সারানোর ব্যবস্থাও গ্রহণ করে থাকে।
৫. সিস্টেম বণ্টনঃ যদি একাধিক ব্যবহারকারী একাধিক প্রোগ্রামের সাথে কার্যরত থাকে তবে কম্পিউটার সুষ্ঠু পরিচালনার জন্য সিস্টেমের বিভিন্ন অংশ সবার সাথে গুরুত্ব অনুসারে বণ্টন করে দিতে হয়। অপারেটিং সিস্টেমকে সব সময় বিভিন্ন রকম বণ্টনের কাজ করতে হয়। এক্ষেত্রে সিস্টেমে বিশেষ কিছু অংশ বণ্টন করার জন্য বিশেষ বণ্টন কোড ব্যবহৃত হয়।
৬. একাউন্টিং: অনেক সময় ব্যবহারকারী কতটুকু পরিমাণে সিস্টেমের কোন অংশ ব্যবহার করছে তা নির্ণয় করার প্রয়োজন দেখা দেয়। সে ক্ষেত্রে এ সব তথ্য সংরক্ষণের কাজও অপারেটিং সিস্টেম করে থাকে। একাউন্টিং সুবিধা পূর্ণরূপে গ্রহণের জন্য এ জাতীয় তথ্য সংগ্রহ সংরক্ষণ প্রক্রিয়া একান্ত জরুরি হয়ে থাকে
৭. তত্ত্বাবধানঃ যখন একাধিক ব্যবহারকারী একটি সিস্টেম ব্যবহার করে তখন প্রত্যেক ব্যবহারকারী তার তথ্যকে অন্যের কাছে থেকে সরিয়ে রাখতে সচেষ্ট হয়। অপারেটিং সিস্টেম এ সুবিধা প্রদান করে থাকে। আবার যখন একাধিক বিভিন্ন রকম কাজ একই সাথে পরিচালনা করতে দেওয়া হয় তখন যাতে একটি কাজ অন্যটির বিঘ্ন না ঘটায় তার যথাযথ তত্ত্বাবধান সুনিশ্চিত করতে হয়