Use this text to share information about your brand with your customers. Describe a product, share announcements, or welcome customers to your store.
কম্পিউটার
ভাইরাস একটি ক্ষতিকর প্রোগ্রাম
যা ডিভাইস বা সিস্টেমের মধ্যে
ছড়িয়ে পড়ে গুরুত্বপূর্ণ ডেটা
ও সফটওয়্যারের ক্ষতি করে। কম্পিউটার ভাইরাসের লক্ষ্য হল সিস্টেম ব্যাহত
করা, পরিচালন সমস্যা সৃষ্টি করা, এবং গুরুত্বপূর্ণ
ডেটা ক্ষতি এবং ফাঁস করা।
বর্তমানে
লক্ষ লক্ষ কম্পিউটার ভাইরাস
রয়েছে। এদের মধ্যে জনপ্রিয়
কম্পিউটার ভাইরাসের মধ্যে রয়েছে
১.মেলিসা (Melissa)
২.দ্য ক্লেজ ভাইরাস
(The Klez Virus)
৩.নিমডা (Nimda)
৪.আইলাভইউ (ILOVEYOU)
৫.মাই-ডুম (MyDoom)
৬.স্টর্ম ওয়ার্ম (Storm Worm)
৭.ক্রিপ্টোলকার (Cryptolocker)
৮.এস কিউ এল
স্ল্যামার (SQL
Slammer)
৯.কনফিকার (Conficker)
১০.কোড রেড (Code Red)
১১.স্টাক্সনেট (Stuxnet)
১২.টিনবা (Tinba)
১৩.মরিস ওয়ার্ম (Morris Worm)
১. ক্ষতিকর
সফটওয়্যারগুলো চিহ্নিত পূর্বক কম্পিউটারের মেমোরি থেকে ডিলেট করা
২. কম্পিউটার
ভাইরাসে আক্রান্ত হলে পুনরায় অপারেটিং
সিস্টেম ইনস্টল করা। সি ড্রাইভ
থেকে অপারেটিং সিস্টেম ফরমেট দিয়ে অপারেটিং সিস্টেম পুনরায় ইনস্টল করলে যেকোনো ধরনের ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা
পাওয়া যায়
৩. কোন
সফটওয়্যার ইনস্টল করার আগে ভালোভাবে যাচাই
পূর্বক ইনস্টল করা
৪. ভালো
মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করতে হবে এবং
নিয়মিত স্কানিং করে অপারেটিং সিস্টেম
কে ভাইরাস মুক্ত রাখতে হবে
৫. ইন্টারনেট
ব্যবহার করলে কম্পিউটার খুব
সহজেই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে তাই
ইন্টারনেট ব্যবহার করার সময় সতর্ক
থাকতে হবে। কোন সন্দেহজনক
লিংকে প্রবেশ করা থেকে বিরত
থাকতে হবে
৬. ইন্টারনেট
থেকে কোন ফাইল বা সফটওয়্যার
ডাউনলোড করার সময় ভালোভাবে
যাচাই বাচাই করে সেগুলো ভাইরাস
মুক্ত আছে কিনা নিশ্চিত
হতে হবে
৭. কম্পিউটারে
ভাইরাস প্রবেশের অন্যতম মাধ্যম হলো পেন ড্রাইভ,
কার্ড রিডার বা ফ্লপিডিক্স । এই ডিভাইস
গুলি কম্পিউটারে প্রবেশের পূর্বে ভাইরাস মুক্ত আছে কিনা সেই
বিষয়ে নিশ্চিত হতে হবে
৮. যে কোন শেয়ার ডিভাইস
ব্যবহারের ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন আপনার
মোবাইল বা ল্যাপটপ থেকে
বুলুটুথ ব্যবহার করে কোন কোন
কিছু পারাপার করা যায় সেই
ক্ষেত্রে উক্ত মোবাইল বা
ল্যাপটপ ভাইরাস মুক্ত আছে কিনা সেদিকে
খেয়াল রাখতে হবে
৯. পিসি
টু পিসি নেটওয়ার্কিং এর
মাধ্যমে এক পিসি হতে
অন্য পিসিতে সংযোগ করা যায়। ফলে
এক পিসিতে ভাইরাস থাকলে অন্য পিসিও সহজেই
ভাইরাসে আক্রান্ত হবে স্বাভাবিক ভাবেই।
তাই পিসি টু পিসি
নেটওয়ার্কিং স্থাপনের পূর্বে অবশ্যি পিসি সমূহ ভাইরাস
মুক্ত আছে কি না
তা খেয়াল রাখতে হবে
১০. ওয়াই
ফাই ব্যবহারের ফলে পিসি থেকে
মোবাইলে বা মোবাইল থেকে
পিসিতে সহজেই ভাইরাস আক্রান্ত হতে পারে তাই
ওয়াইফাই ব্যবহারের পূর্বে পিসি বা মোবাইলে
এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করতে হবে
২. কম্পিউটার
ভাইরাস পুনঃ উৎপাদনক্ষম এবং
এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে
সহজেই সংক্রমিত হতে পারে
৩. ভাইরাস
স্থায়ী এবং অস্থায়ী ০২
ধরনের হতে পারে
৪. ব্যবহারকারীর
হস্তক্ষেপ ছাড়া ভাইরাস সংক্রমিত হতে পারে না
৫. এটি বহনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন হয়